তারে ভুলানো গেল না কিছুতে,ভুল দিয়ে ভালবাসা দিয়ে..........
বিষের পরশ দিয়ে,ভুলানো গেল না কিছুতে.........................
কোন কিছু দিয়েই বুঝানো যাচ্ছে না এক অবুঝ প্রেমিকাকে।স্ত্রীর মর্যাদা পাওয়ার দাবিতে টানা পাঁচ দিন ধরে সে প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান করছে।ঘটনাটি ঘটেছে টাংগাইলের সখিপুর উপজেলার যাদবপুর ইউনিয়নের বেড়বাড়ি গ্রামে।
বিষের পরশ দিয়ে,ভুলানো গেল না কিছুতে.........................
কোন কিছু দিয়েই বুঝানো যাচ্ছে না এক অবুঝ প্রেমিকাকে।স্ত্রীর মর্যাদা পাওয়ার দাবিতে টানা পাঁচ দিন ধরে সে প্রেমিকের বাড়িতে অবস্থান করছে।ঘটনাটি ঘটেছে টাংগাইলের সখিপুর উপজেলার যাদবপুর ইউনিয়নের বেড়বাড়ি গ্রামে।
আর
প্রেমিকা বাড়িতে অবস্থান নিয়েছেন টের
পেয়ে প্রেমিক ‘আতিক’
বাড়ি থেকে পালিয়েছেন বলে
জানান তাঁর বাবা
আবদুস সবুর। স্থানীয় ইউনিয়ন
পরিষদ (ইউপি) সদস্য
ও চেয়ারম্যান এ
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার নলুয়া গ্রামের দেওয়ান শামসুল হকের মেয়ের সঙ্গে এক বছর ধরে ঘনিষ্ঠ প্রেমের সম্পর্ক গড়েন একই উপজেলার বেড়বাড়ি গ্রামের আবদুস সবুরের ছেলে আতিক। প্রেমিকা বলেন, ‘আমার সাজানো একটি সংসার ছিল। সে আমাকে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিয়ে করার আশ্বাস দিয়ে স্বামীকে তালাক দিতে বাধ্য করেছে। স্বামীকে তালাক দেওয়ার পর আতিক এখন আর আমার খোঁজখবর নেয় না। তাই বাধ্য হয়েই আমি আতিকের বাড়িতে উঠেছি। এখন আতিক আমাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ না করলে আমি এ বাড়িতেই আত্মহত্যা করব।’
আতিকের বাবা আবদুস সবুর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘আমার ছেলে এখন বাড়িতে নেই। সে কী করেছে, সে-ই জানে। ছেলে মেনে নিলে আমিও ছেলের বউ হিসেবে মেনে নেব।’
এ ব্যাপারে যাদবপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নুরুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়েটির সঙ্গে আমি কথা বলেছি। আতিক বাড়িতে না আসা পর্যন্ত মেয়েটি এ বাড়িতেই থাকবে। আতিকের বিরুদ্ধে এর আগেও কয়েকটি অভিযোগ রয়েছে। গ্রাম্য সালিসে তার বিচার করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সখীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান জানান, এ বিষয়ে থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার নলুয়া গ্রামের দেওয়ান শামসুল হকের মেয়ের সঙ্গে এক বছর ধরে ঘনিষ্ঠ প্রেমের সম্পর্ক গড়েন একই উপজেলার বেড়বাড়ি গ্রামের আবদুস সবুরের ছেলে আতিক। প্রেমিকা বলেন, ‘আমার সাজানো একটি সংসার ছিল। সে আমাকে নানা প্রলোভন দেখিয়ে বিয়ে করার আশ্বাস দিয়ে স্বামীকে তালাক দিতে বাধ্য করেছে। স্বামীকে তালাক দেওয়ার পর আতিক এখন আর আমার খোঁজখবর নেয় না। তাই বাধ্য হয়েই আমি আতিকের বাড়িতে উঠেছি। এখন আতিক আমাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ না করলে আমি এ বাড়িতেই আত্মহত্যা করব।’
আতিকের বাবা আবদুস সবুর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘আমার ছেলে এখন বাড়িতে নেই। সে কী করেছে, সে-ই জানে। ছেলে মেনে নিলে আমিও ছেলের বউ হিসেবে মেনে নেব।’
এ ব্যাপারে যাদবপুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নুরুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়েটির সঙ্গে আমি কথা বলেছি। আতিক বাড়িতে না আসা পর্যন্ত মেয়েটি এ বাড়িতেই থাকবে। আতিকের বিরুদ্ধে এর আগেও কয়েকটি অভিযোগ রয়েছে। গ্রাম্য সালিসে তার বিচার করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সখীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান জানান, এ বিষয়ে থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন